Intellectual Leadership is the leadership based on idea, Islamic Aqeedah if understood properly should lead us intellectually towards the correct solution for individual and society... Intellectual leadership is different from personality based leadership where leadership is gained through leader's personal charisma or fame
একজন সাধারণ (আম্মী) ব্যক্তির একজন যোগ্য আলেম এর শুদ্ধতা নিরূপণ করার পদ্ধতি হচ্ছে 'বিশ্বাস'। তার আশপাশের বিভিন্ন বাস্তবতা পর্যবেক্ষণ করে যদি 'একটি পর্যায়ে' উপলব্ধি করা যায় যে তাঁর যথেষ্ট পরিমাণে ইল্ম ও যোগ্যতা রয়েছে এবং তাঁর ওপর এক প্রকার আস্থা ও বিশ্বাস জন্ম নেয় তবে তাকে একজন যোগ্য আলেম হিসেবে ধরে নেওয়া যাবে। এক্ষেত্রে উদাহরণস্বরূপ কোন ব্যক্তির চিকিৎসার জন্য একজন ডাক্তার নির্বাচন করাকে তুলনা হিসেবে আনা যায়। যেভাবে একজন ব্যক্তির ডাক্তারি বিদ্যা থাকা না থাকা সত্বেও সে একজন ডাক্তার নির্বাচন করতে পারে, একইভাবে ইজতিহাদী জ্ঞান না থাকা সত্বেও সে একজন মুজাহিদ ব্যক্তিকে নির্বাচন করতে পারে। এক্ষেত্রে ত্রুটির সম্ভাবনা পুরোপুরি রহিত হয় না। তথাপি এটি শরীআহ কর্তৃক জ্ঞান অর্জন ও আমল করার অনুমোদিত পদ্ধতি।
তবে সবচেয়ে নিরাপদ পদ্ধতি হচ্ছে দ্রুত জ্ঞান ও বাস্তবতার সচেতনতা বৃদ্ধি করা যাতে এ ব্যাপারে নিশ্চিত ভাবে পুর্ণাঙ্গ উপলব্ধিতে পৌঁছান যায়।
ওয়া আলাইকুম আস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্রের একটি ঐক্যের জায়গা হচ্ছে উভয় মতাদর্শই বলে মানুষের জন্য উচ্চতর মূল্যবোধ মানুষ নিজেই ঠিক করবে। অর্থাৎ, মানুষের কার্যাবলীর ক্ষেত্রে কোনটি ভালো বা মন্দ তা মানুষ নিজেই ঠিক করবে, কোনো ঐশী বাণী কর্তৃক কিংবা অলৌকিক কিছু দ্বারা নির্ধারিত হবে না। তবে মানুষ নিজে ঠিক কিভাবে তা নির্ধারিত করবে সেক্ষেত্রে তাদের মধ্যে মতপার্থক্য আছে। উভয় আদর্শই বৈষয়িক বা পার্থিব উন্নয়নকে উপলক্ষ্য করে চিন্তা করে।
1. what is the impact of greek philosophy among present muslims?
2. in the book, way of thinking page 39 states imam ghazali aided in spreading these ideas. which negative ideas was spread as he is regarded as mujaddid?
1. It is a long discussion, it would be difficult to answer it here. Please read Islamic Personality 1, The emergence of scholastics and their fallacy
2. Imam Gazzali was a great scholar upon this Ummah. His position is very high in Ummah because he has a lot of good contribution for the Ummah. But great people can also make some mistakes. His idea of sufism is not free from error. But The Imam didn't spread these ideas to do any harm for the Ummah. Its just mistakes in Understanding from his enormous efforts to revive the Knowledge of Deen. May Allah have mercy upon him.
সাবেকুন শব্দের অর্থ অগ্রগামী, পথিকৃৎ। কোনো নির্দিষ্ট যুগে কোনো উদ্দেশ্য অর্জনে সবচেয়ে অগ্রগামী ব্যক্তিবর্গকে সাবেকূন বলা হয়। সূরা ওয়াকেয়া-তে উল্লিখিত প্রেক্ষাপটে দুটো নির্দিষ্ট যুগের অগ্রগামী/পথিকৃৎ দের কথা বলা হচ্ছে। ১) প্রথম যুগের সাবেকূন অর্থাৎ সাহাবীগণ যারা দ্বীনকে প্রথমবারের মতো প্রতিষ্ঠা করেছেন। ২) শেষ যুগের সাবেকূন যারা সাহাবীদের মতো দ্বীনকে পুনর্জাগরিত করবে।
দোষী ব্যক্তি মুহারিব হিসেবে সাব্যস্ত হবে। বিচারক অপরাধের গুরুতরতা বিবেচনা করে নিম্নলিখিত আয়াতের চারটি শাস্তির যেকোনো একটি গ্রহণ করবেন।
যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি। [৫:৩৩]
অর্থাৎ আদম (আ) ও তাঁর বিবিকে বলা হচ্ছে পৃথিবীতে তোমাদের জন্য পথনির্দেশ আসবে, যারা তা অনসরণ করবে তাদের পথ হারাবে না এবং হতভাগ্যও হবে না। আর যারা দুনিয়াতে সেই পথনির্দেশ থেকে পিঠ দেখিয়ে চলেছে, তাদের এই দেখেও না দেখার অপরাধের কারণে কিয়ামতের মাঠে তাদের অন্ধ করে উত্থিত করা হবে। তারা যখন এ বিষয়ে জানতে চাইবে কেন দুনিয়ায় চক্ষুষ্মান থাকা সত্ত্বেও তাদের অন্ধ করা হলো, তাদের বলা হবে দুনিয়াতে আমার আয়াতের স্মরণ তথা সঠিক পথনির্দেশ অনুসরণ থেকে তোমরা বেখবর ছিলে, আজ সেভাবেই আল্লাহও তোমাদের হতে তাঁর রহমতের দৃষ্টি সরিয়ে নিবেন।
সত্ত্বাগত দিক থেকে ঈমান বাড়েও না কমেও না। ঈমান হয় আছে কিংবা নেই। অর্থাৎ ঈমান হয় ১০০% কিংবা ০%। কারো ঈমান কখনো ৭০%, ৫০% কিংব ৩০% হতে পারে না, কারণ ঈমান হচ্ছে নিশ্চিত ভাবে বিশ্বাস তথা সত্যায়নের নাম।
তবে ঈমানের শক্তি বাড়তে বা কমতে পারে। বিষয়টিকে অনেকটা হাতের উদাহরণ দিয়ে বোঝানো যেতে পারে। হাতের একটি ছোট অংশ কাটা গেলেও তা আর হাত থাকে না। তবে হাত থাকা অবস্থায় তা কতটুকু শক্তিশালী ভাবে ব্যবহার হচ্ছে তা ভিন্ন আলোচনা।
এ হলো এ বিষয়টির মূল (সত্ত্বাগত) আলোচনা। এ ব্যাপারে আরো শক্তি বৃদ্ধি করতে চাইলে নিম্নোক্ত আর্টিকেলটি পড়তে পারেন:
প্রশ্নটি নির্দিষ্টভাবে করার অনুরোধ থাকলো, হাদীসটির ব্যাপারে ঠিক কী জানতে চাচ্ছেন। সাধারণ ভাষ্যে হাদীসটিতে তিনটি মসজিদ ব্যতিত অন্য কোনো মসজিদে ভ্রমনের উদ্দেশ্য যাওয়ার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা এসেছে। যথাক্রমে, মসজিদুল হারাম, মসজিদুল আকসা ও মসজিদ আন-নববী। অনেকে এ হাদীসকে কবর জিয়ারতের উদ্দেশ্যে সফর নিষিদ্ধের অর্থে ব্যবহার করে থাকেন, তাদের এ ব্যখ্যা সঠিক নয়, কারণ হাদীসে নির্দিষ্টভাবে মসজিদ শব্দটি এসেছে, কবর আসেনি।
পণ্যের দাম হ্রাস-বৃদ্ধি আল্লাহর হাতে, সুতরাং প্রাকৃতিকভাবে যদি পণ্যের দামের হ্রাস-বৃদ্ধি হয়, সেক্ষেত্রে একে নিয়ন্ত্রনের কিছু নেই, বরং রাষ্ট্র জনগণের মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করবে, যারা তা নিজেরা নিশ্চিত করতে সক্ষম নয়।
তবে বর্তমান পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় আমরা বিভিন্ন মানবসৃষ্ট কারণে দামের ওঠা-নামা প্রত্যক্ষ করি। যেমন, মুদ্রাস্ফীতি, মজুতদারী, সিন্ডিকেট ইত্যাদি। এসব মানবসৃষ্ট কারণগুলো খতিয়ে দেখা হবে এবং এর উৎস নির্মূল করা হবে। বাজারের তদারকির জন্য নিয়মিতভাবে (কাজি আল-হিসবাহ তথা) ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন।
Revival is Intellectual Elevation
ReplyDeleteWhat is enlightened thinking process?
ReplyDeletewhat is intellectual leadership?
ReplyDeleteIntellectual Leadership is the leadership based on idea, Islamic Aqeedah if understood properly should lead us intellectually towards the correct solution for individual and society... Intellectual leadership is different from personality based leadership where leadership is gained through leader's personal charisma or fame
ReplyDeleteএকজন সাধারন ব্যক্তি কিভাবে একজন মুজতাহিদ আলেম এর ইজতিহাদ বুঝবে এবং এর শুধতা নিরুপন করবে?
ReplyDeleteএকজন সাধারণ (আম্মী) ব্যক্তির একজন যোগ্য আলেম এর শুদ্ধতা নিরূপণ করার পদ্ধতি হচ্ছে 'বিশ্বাস'। তার আশপাশের বিভিন্ন বাস্তবতা পর্যবেক্ষণ করে যদি 'একটি পর্যায়ে' উপলব্ধি করা যায় যে তাঁর যথেষ্ট পরিমাণে ইল্ম ও যোগ্যতা রয়েছে এবং তাঁর ওপর এক প্রকার আস্থা ও বিশ্বাস জন্ম নেয় তবে তাকে একজন যোগ্য আলেম হিসেবে ধরে নেওয়া যাবে। এক্ষেত্রে উদাহরণস্বরূপ কোন ব্যক্তির চিকিৎসার জন্য একজন ডাক্তার নির্বাচন করাকে তুলনা হিসেবে আনা যায়। যেভাবে একজন ব্যক্তির ডাক্তারি বিদ্যা থাকা না থাকা সত্বেও সে একজন ডাক্তার নির্বাচন করতে পারে, একইভাবে ইজতিহাদী জ্ঞান না থাকা সত্বেও সে একজন মুজাহিদ ব্যক্তিকে নির্বাচন করতে পারে। এক্ষেত্রে ত্রুটির সম্ভাবনা পুরোপুরি রহিত হয় না। তথাপি এটি শরীআহ কর্তৃক জ্ঞান অর্জন ও আমল করার অনুমোদিত পদ্ধতি।
Deleteতবে সবচেয়ে নিরাপদ পদ্ধতি হচ্ছে দ্রুত জ্ঞান ও বাস্তবতার সচেতনতা বৃদ্ধি করা যাতে এ ব্যাপারে নিশ্চিত ভাবে পুর্ণাঙ্গ উপলব্ধিতে পৌঁছান যায়।
This comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteThis comment has been removed by a blog administrator.
Deleteআসসালামু আলাইকুম
ReplyDeleteকোনক্ষেত্রে পুঁজিবাদের সাথে সমাজতন্ত্র ঐকমত্য পোষণ করে? অথবা এদু'টি মতাদর্শের প্রধান প্রধান সাদৃশ্যগুলো কি কি?
ওয়া আলাইকুম আস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, পুঁজিবাদ ও সমাজতন্ত্রের একটি ঐক্যের জায়গা হচ্ছে উভয় মতাদর্শই বলে মানুষের জন্য উচ্চতর মূল্যবোধ মানুষ নিজেই ঠিক করবে। অর্থাৎ, মানুষের কার্যাবলীর ক্ষেত্রে কোনটি ভালো বা মন্দ তা মানুষ নিজেই ঠিক করবে, কোনো ঐশী বাণী কর্তৃক কিংবা অলৌকিক কিছু দ্বারা নির্ধারিত হবে না। তবে মানুষ নিজে ঠিক কিভাবে তা নির্ধারিত করবে সেক্ষেত্রে তাদের মধ্যে মতপার্থক্য আছে। উভয় আদর্শই বৈষয়িক বা পার্থিব উন্নয়নকে উপলক্ষ্য করে চিন্তা করে।
Delete1. what is the impact of greek philosophy among present muslims?
ReplyDelete2. in the book, way of thinking page 39 states imam ghazali aided in spreading these ideas. which negative ideas was spread as he is regarded as mujaddid?
1. It is a long discussion, it would be difficult to answer it here. Please read Islamic Personality 1, The emergence of scholastics and their fallacy
Delete2. Imam Gazzali was a great scholar upon this Ummah. His position is very high in Ummah because he has a lot of good contribution for the Ummah. But great people can also make some mistakes. His idea of sufism is not free from error. But The Imam didn't spread these ideas to do any harm for the Ummah. Its just mistakes in Understanding from his enormous efforts to revive the Knowledge of Deen. May Allah have mercy upon him.
আসসালামু আলাইকুম,
ReplyDeleteসুরা ওয়াকিয়ায় বর্ণিত সাবেকুন এর ব্যাখ্যা কি হবে??
ওয়া আলাইকুম আস-সালাম ওয়া রহমাতুল্লাহ
Deleteসাবেকুন শব্দের অর্থ অগ্রগামী, পথিকৃৎ। কোনো নির্দিষ্ট যুগে কোনো উদ্দেশ্য অর্জনে সবচেয়ে অগ্রগামী ব্যক্তিবর্গকে সাবেকূন বলা হয়। সূরা ওয়াকেয়া-তে উল্লিখিত প্রেক্ষাপটে দুটো নির্দিষ্ট যুগের অগ্রগামী/পথিকৃৎ দের কথা বলা হচ্ছে। ১) প্রথম যুগের সাবেকূন অর্থাৎ সাহাবীগণ যারা দ্বীনকে প্রথমবারের মতো প্রতিষ্ঠা করেছেন। ২) শেষ যুগের সাবেকূন যারা সাহাবীদের মতো দ্বীনকে পুনর্জাগরিত করবে।
আর আল্লাহই সবচেয়ে ভালো জানেন।
আসসালামু আলাইকুম
ReplyDeleteQ.ইসলামে ধর্ষণের শাস্তি কি?
দোষী ব্যক্তি মুহারিব হিসেবে সাব্যস্ত হবে। বিচারক অপরাধের গুরুতরতা বিবেচনা করে নিম্নলিখিত আয়াতের চারটি শাস্তির যেকোনো একটি গ্রহণ করবেন।
Deleteযারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি। [৫:৩৩]
আর আল্লাহই ভালো জানেন
আসসালামু আলাইকুম
ReplyDeleteসুরা তোহার ১২৩-১২৬ নম্বর আয়াতের ব্যাখ্যা কি হবে?
অর্থাৎ আদম (আ) ও তাঁর বিবিকে বলা হচ্ছে পৃথিবীতে তোমাদের জন্য পথনির্দেশ আসবে, যারা তা অনসরণ করবে তাদের পথ হারাবে না এবং হতভাগ্যও হবে না। আর যারা দুনিয়াতে সেই পথনির্দেশ থেকে পিঠ দেখিয়ে চলেছে, তাদের এই দেখেও না দেখার অপরাধের কারণে কিয়ামতের মাঠে তাদের অন্ধ করে উত্থিত করা হবে। তারা যখন এ বিষয়ে জানতে চাইবে কেন দুনিয়ায় চক্ষুষ্মান থাকা সত্ত্বেও তাদের অন্ধ করা হলো, তাদের বলা হবে দুনিয়াতে আমার আয়াতের স্মরণ তথা সঠিক পথনির্দেশ অনুসরণ থেকে তোমরা বেখবর ছিলে, আজ সেভাবেই আল্লাহও তোমাদের হতে তাঁর রহমতের দৃষ্টি সরিয়ে নিবেন।
Deleteআল্লাহর কাছে এ অবস্থা হতে আশ্রয় চাই
This comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteআসসালামু আলাইকুম
ReplyDeleteপ্রশ্ন : ঈমান কি বাড়ে কমে??
বিস্তারিত জানাবেন আশা করি??
ওয়ালাইকুমুসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
Deleteসত্ত্বাগত দিক থেকে ঈমান বাড়েও না কমেও না। ঈমান হয় আছে কিংবা নেই। অর্থাৎ ঈমান হয় ১০০% কিংবা ০%। কারো ঈমান কখনো ৭০%, ৫০% কিংব ৩০% হতে পারে না, কারণ ঈমান হচ্ছে নিশ্চিত ভাবে বিশ্বাস তথা সত্যায়নের নাম।
তবে ঈমানের শক্তি বাড়তে বা কমতে পারে। বিষয়টিকে অনেকটা হাতের উদাহরণ দিয়ে বোঝানো যেতে পারে। হাতের একটি ছোট অংশ কাটা গেলেও তা আর হাত থাকে না। তবে হাত থাকা অবস্থায় তা কতটুকু শক্তিশালী ভাবে ব্যবহার হচ্ছে তা ভিন্ন আলোচনা।
এ হলো এ বিষয়টির মূল (সত্ত্বাগত) আলোচনা। এ ব্যাপারে আরো শক্তি বৃদ্ধি করতে চাইলে নিম্নোক্ত আর্টিকেলটি পড়তে পারেন:
http://www.khilafah.com/qaa-does-imaan-increase-and-decrease/
আসসালামু আলাইকুম।
ReplyDeleteপ্রশ্ন : তাবলীগ জামাতের বর্ত্তমান গ্রুপিংয়ের রাজনৈতিক কারণ কি??
চিন্তার ঐক্যের অভাব ও সেকুলার রাজনীতির কুপ্রভাব
Deleteতিনটি মসজিদ এ ভ্রমণ সংক্রান্ত হাদীসটির ব্যাখ্যা কি?
ReplyDeleteপ্রশ্নটি নির্দিষ্টভাবে করার অনুরোধ থাকলো, হাদীসটির ব্যাপারে ঠিক কী জানতে চাচ্ছেন। সাধারণ ভাষ্যে হাদীসটিতে তিনটি মসজিদ ব্যতিত অন্য কোনো মসজিদে ভ্রমনের উদ্দেশ্য যাওয়ার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা এসেছে। যথাক্রমে, মসজিদুল হারাম, মসজিদুল আকসা ও মসজিদ আন-নববী। অনেকে এ হাদীসকে কবর জিয়ারতের উদ্দেশ্যে সফর নিষিদ্ধের অর্থে ব্যবহার করে থাকেন, তাদের এ ব্যখ্যা সঠিক নয়, কারণ হাদীসে নির্দিষ্টভাবে মসজিদ শব্দটি এসেছে, কবর আসেনি।
Deleteআমরা দেখি বর্তমান দায়িত্তবান রা পন্যর দাম বৃদ্ধি কেন হয় এটা নাকি বোধগম্য নয়।
ReplyDeleteইসলামি রাষ্ট্র দ্রব্য পন্য / ভোগ্য পন্যর দাম কিভাবে নিয়ন্ত্রন করবে?
পণ্যের দাম হ্রাস-বৃদ্ধি আল্লাহর হাতে, সুতরাং প্রাকৃতিকভাবে যদি পণ্যের দামের হ্রাস-বৃদ্ধি হয়, সেক্ষেত্রে একে নিয়ন্ত্রনের কিছু নেই, বরং রাষ্ট্র জনগণের মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করবে, যারা তা নিজেরা নিশ্চিত করতে সক্ষম নয়।
Deleteতবে বর্তমান পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় আমরা বিভিন্ন মানবসৃষ্ট কারণে দামের ওঠা-নামা প্রত্যক্ষ করি। যেমন, মুদ্রাস্ফীতি, মজুতদারী, সিন্ডিকেট ইত্যাদি। এসব মানবসৃষ্ট কারণগুলো খতিয়ে দেখা হবে এবং এর উৎস নির্মূল করা হবে। বাজারের তদারকির জন্য নিয়মিতভাবে (কাজি আল-হিসবাহ তথা) ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন।